নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিয়ে করলেন লুৎফুন নাহার লতা
নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিয়ে করলেন লুৎফুন নাহার লতা
নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিয়ে করলেন লুৎফুন নাহার লতা
ঢাকা: দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাসরত বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক
সময়ের
সাড়া
জাগানো
অভিনেত্রী লুৎফুন
নাহার
লতা
বিয়ে
করেছেন। স্বামী
মার্কিন নাগরিক
মার্ক
ওয়েনবার্গ পেশায়
একজন
শিক্ষক। লুৎফুন
নাহার
লতার
একমাত্র সন্তান
সিদ্ধার্থেরই স্কুল
শিক্ষক
ছিলেন
তিনি।
ছেলের
পছন্দ
এবং
ঘটকালিতেই বিয়েতে রাজি
হয়েছেন লুৎফুন
নাহার
লতা।
মায়ের
সঙ্গে
বিয়ে
বিচ্ছেদের পর
সিদ্ধার্থের বাবা
মেজর
(অব.)
নাসির
উদ্দিন
বর্তমানে বাংলাদেশে বসবাস
করছেন।
স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ফ্যাশিংয়ের অভিজাত ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় লতা-মার্কের জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী লতার ঘনিষ্ঠজন ছাড়াও জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তার উকিল বাবা কানাডা প্রবাসী লেখক ও গণিতবিদ ড. মীজান রহমান উপস্থিত ছিলেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাশুড়ি পলা মার্কওয়েন এবং নিকটাত্মীয়রা।
গত ১২ জুলাই লুৎফুন নাহার লতার গায়ে হলুদ সম্পন্ন হয়। বাঙালী রীতি অনুসারেই বিয়ের শুক্রবার রিসেপশন হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সকলের কাছে তার সুখী জীবনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'বহুব্রীহি' ও 'এইসব দিনরাত্রি'তে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লুৎফুন নাহার লতা। টিভিতে অভিনয় ছাড়াও তিনি মঞ্চে কাজ করেছেন। নাগরিক নাট্যাঙ্গণের সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে লুফুন নাহার লতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালেই সাবেক স্বামী মেজর (অব.) নাসির উদ্দিনের সঙ্গে তার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
লুৎফুন নাহার লতা নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব এডুকেশনে চাকরি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গণ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ফ্যাশিংয়ের অভিজাত ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় লতা-মার্কের জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী লতার ঘনিষ্ঠজন ছাড়াও জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তার উকিল বাবা কানাডা প্রবাসী লেখক ও গণিতবিদ ড. মীজান রহমান উপস্থিত ছিলেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাশুড়ি পলা মার্কওয়েন এবং নিকটাত্মীয়রা।
গত ১২ জুলাই লুৎফুন নাহার লতার গায়ে হলুদ সম্পন্ন হয়। বাঙালী রীতি অনুসারেই বিয়ের শুক্রবার রিসেপশন হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সকলের কাছে তার সুখী জীবনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'বহুব্রীহি' ও 'এইসব দিনরাত্রি'তে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লুৎফুন নাহার লতা। টিভিতে অভিনয় ছাড়াও তিনি মঞ্চে কাজ করেছেন। নাগরিক নাট্যাঙ্গণের সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে লুফুন নাহার লতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালেই সাবেক স্বামী মেজর (অব.) নাসির উদ্দিনের সঙ্গে তার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
লুৎফুন নাহার লতা নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব এডুকেশনে চাকরি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গণ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা: দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাসরত
বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক সময়ের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা
বিয়ে করেছেন। স্বামী মার্কিন নাগরিক মার্ক ওয়েনবার্গ পেশায় একজন শিক্ষক।
লুৎফুন নাহার লতার একমাত্র সন্তান সিদ্ধার্থেরই স্কুল শিক্ষক ছিলেন তিনি।
ছেলের পছন্দ এবং ঘটকালিতেই বিয়েতে রাজি হয়েছেন লুৎফুন নাহার লতা। মায়ের
সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদের পর সিদ্ধার্থের বাবা মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন
বর্তমানে বাংলাদেশে বসবাস করছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ফ্যাশিংয়ের অভিজাত ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় লতা-মার্কের জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী লতার ঘনিষ্ঠজন ছাড়াও জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তার উকিল বাবা কানাডা প্রবাসী লেখক ও গণিতবিদ ড. মীজান রহমান উপস্থিত ছিলেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাশুড়ি পলা মার্কওয়েন এবং নিকটাত্মীয়রা।
গত ১২ জুলাই লুৎফুন নাহার লতার গায়ে হলুদ সম্পন্ন হয়। বাঙালী রীতি অনুসারেই বিয়ের শুক্রবার রিসেপশন হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সকলের কাছে তার সুখী জীবনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'বহুব্রীহি' ও 'এইসব দিনরাত্রি'তে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লুৎফুন নাহার লতা। টিভিতে অভিনয় ছাড়াও তিনি মঞ্চে কাজ করেছেন। নাগরিক নাট্যাঙ্গণের সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে লুফুন নাহার লতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালেই সাবেক স্বামী মেজর (অব.) নাসির উদ্দিনের সঙ্গে তার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
লুৎফুন নাহার লতা নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব এডুকেশনে চাকরি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গণ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/308563.html#sthash.orQdK4A3.dpuf
ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা: দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাসরত
বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক সময়ের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা
বিয়ে করেছেন। স্বামী মার্কিন নাগরিক মার্ক ওয়েনবার্গ পেশায় একজন শিক্ষক।
লুৎফুন নাহার লতার একমাত্র সন্তান সিদ্ধার্থেরই স্কুল শিক্ষক ছিলেন তিনি।
ছেলের পছন্দ এবং ঘটকালিতেই বিয়েতে রাজি হয়েছেন লুৎফুন নাহার লতা। মায়ের
সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদের পর সিদ্ধার্থের বাবা মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন
বর্তমানে বাংলাদেশে বসবাস করছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ফ্যাশিংয়ের অভিজাত ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় লতা-মার্কের জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী লতার ঘনিষ্ঠজন ছাড়াও জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তার উকিল বাবা কানাডা প্রবাসী লেখক ও গণিতবিদ ড. মীজান রহমান উপস্থিত ছিলেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাশুড়ি পলা মার্কওয়েন এবং নিকটাত্মীয়রা।
গত ১২ জুলাই লুৎফুন নাহার লতার গায়ে হলুদ সম্পন্ন হয়। বাঙালী রীতি অনুসারেই বিয়ের শুক্রবার রিসেপশন হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সকলের কাছে তার সুখী জীবনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'বহুব্রীহি' ও 'এইসব দিনরাত্রি'তে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লুৎফুন নাহার লতা। টিভিতে অভিনয় ছাড়াও তিনি মঞ্চে কাজ করেছেন। নাগরিক নাট্যাঙ্গণের সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে লুফুন নাহার লতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালেই সাবেক স্বামী মেজর (অব.) নাসির উদ্দিনের সঙ্গে তার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
লুৎফুন নাহার লতা নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব এডুকেশনে চাকরি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গণ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/308563.html#sthash.orQdK4A3.dpuf
ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা: দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাসরত
বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক সময়ের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা
বিয়ে করেছেন। স্বামী মার্কিন নাগরিক মার্ক ওয়েনবার্গ পেশায় একজন শিক্ষক।
লুৎফুন নাহার লতার একমাত্র সন্তান সিদ্ধার্থেরই স্কুল শিক্ষক ছিলেন তিনি।
ছেলের পছন্দ এবং ঘটকালিতেই বিয়েতে রাজি হয়েছেন লুৎফুন নাহার লতা। মায়ের
সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদের পর সিদ্ধার্থের বাবা মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন
বর্তমানে বাংলাদেশে বসবাস করছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ফ্যাশিংয়ের অভিজাত ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনায় লতা-মার্কের জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অভিনেত্রী লতার ঘনিষ্ঠজন ছাড়াও জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তার উকিল বাবা কানাডা প্রবাসী লেখক ও গণিতবিদ ড. মীজান রহমান উপস্থিত ছিলেন। শ্বশুর বাড়ির লোকজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাশুড়ি পলা মার্কওয়েন এবং নিকটাত্মীয়রা।
গত ১২ জুলাই লুৎফুন নাহার লতার গায়ে হলুদ সম্পন্ন হয়। বাঙালী রীতি অনুসারেই বিয়ের শুক্রবার রিসেপশন হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সকলের কাছে তার সুখী জীবনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক 'বহুব্রীহি' ও 'এইসব দিনরাত্রি'তে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন লুৎফুন নাহার লতা। টিভিতে অভিনয় ছাড়াও তিনি মঞ্চে কাজ করেছেন। নাগরিক নাট্যাঙ্গণের সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে লুফুন নাহার লতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালেই সাবেক স্বামী মেজর (অব.) নাসির উদ্দিনের সঙ্গে তার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়।
লুৎফুন নাহার লতা নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব এডুকেশনে চাকরি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গণ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/308563.html#sthash.orQdK4A3.dpuf
No comments:
Post a Comment