খুলনায় ৬ মাসে ১৫০০ যক্ষ্মা রোগী
খুলনায় যক্ষ্মা রোগী বাড়ছে। গত ৬ মাসে অন্তত ১,৫২৫
নতুন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। ২০১৩ সালের পুরো বছরে এ সংখ্যা ছিল ২,৯৫০।
অপরদিকে গত ১৫ বছর ধরে সংস্কার না করায় সিভিল সার্জনের নিয়ন্ত্রণাধীন
যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো ও হাসপাতালের
সমাজসেবা কেন্দ্রে কাজ চলছে নানা ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে। এছাড়া এগুলোতে
পর্যাপ্ত নিরাপত্তাও নেই। ফলে এসব সেবা সংস্কার দ্রুত সংস্কার ও নিরাপত্তার
ব্যবস্থা না করা হলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
খুলনা সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে, মহানগরী খুলনাসহ নয়টি উপজেলা দাকোপ, বটিয়াঘাটা, রূপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া, ফুলতলা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা ও কয়রায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেরুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে ও জুন এই ছয় মাসে (পজেটিভ, নেগেটিভ ও ফুসফুস বহির্ভূত) অন্তত এক হাজার ৫২৫ জন নতুন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনা মহানগরী এলাকায় শনাক্ত করা হয়েছে ৪৮০ জন রোগী, দাকোপ উপজেলায় ১১১ জন, বটিয়াঘাটা উপজেলায় ১১০ জন, রূপসা উপজেলায় ১২৭ জন, তেরখাদা উপজেলায় ৮৫ জন, দিঘলিয়া উপজেলায় ৮৮ জন, ফুলতলা উপজেলায় ৬৫ জন, ডুমুরিয়া উপজেলায় ১৯৩ জন, পাইকগাছা উপজেলায় ১৪৫ জন ও কয়রা উপজেলায় ১২১ জন। ২০১৩ সালে শনাক্ত হওয়া দুই হাজার ৯৫০ সঙ্গে যুক্ত হয়ে বর্তমানে খুলনায় যক্ষা আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজার। সিভিল সার্জন ডা. মো. ইয়াছিন আলী সরদার জানান, বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি থাকে। খুলনাতেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগী সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। রোগীর সংখ্যা বেশি বস্তি ও ঘনবসতি এলাকায়।
খুলনা সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে, মহানগরী খুলনাসহ নয়টি উপজেলা দাকোপ, বটিয়াঘাটা, রূপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া, ফুলতলা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা ও কয়রায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেরুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে ও জুন এই ছয় মাসে (পজেটিভ, নেগেটিভ ও ফুসফুস বহির্ভূত) অন্তত এক হাজার ৫২৫ জন নতুন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনা মহানগরী এলাকায় শনাক্ত করা হয়েছে ৪৮০ জন রোগী, দাকোপ উপজেলায় ১১১ জন, বটিয়াঘাটা উপজেলায় ১১০ জন, রূপসা উপজেলায় ১২৭ জন, তেরখাদা উপজেলায় ৮৫ জন, দিঘলিয়া উপজেলায় ৮৮ জন, ফুলতলা উপজেলায় ৬৫ জন, ডুমুরিয়া উপজেলায় ১৯৩ জন, পাইকগাছা উপজেলায় ১৪৫ জন ও কয়রা উপজেলায় ১২১ জন। ২০১৩ সালে শনাক্ত হওয়া দুই হাজার ৯৫০ সঙ্গে যুক্ত হয়ে বর্তমানে খুলনায় যক্ষা আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজার। সিভিল সার্জন ডা. মো. ইয়াছিন আলী সরদার জানান, বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি থাকে। খুলনাতেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগী সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। রোগীর সংখ্যা বেশি বস্তি ও ঘনবসতি এলাকায়।
No comments:
Post a Comment