১৯৩০ থেকে ২০১০ বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট, গোল্ডেন বল ও গোল্ডেন গ্লাভস পেয়েছেন যারা
গোল্ডেনবল:
বিশ্বকাপে সর্বসেরা খেলোয়াড়কে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৯৩০ সালেঃ জোস নাসাজ্জি (উরুগুয়ে),
১৯৩৪ সালেঃ গুইসেপ মেয়াজ্জা (ইতালি),
১৯৩৮ সালেঃলিওনিডাস (ব্রাজিল),
১৯৫০ সালেঃ জিজিনহো (ব্রাজিল),
১৯৫৪ সালেঃ পুসকাস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃভালদির পেরেরা (ব্রাজিল),
১৯৬২ সালেঃ গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল),
১৯৬৬ সালেঃ ববি চার্লটন (ইংল্যান্ড),
১৯৭০ সালেঃ পেলে (ব্রাজিল),
১৯৭৪ সালেঃ জোহান ক্রুয়েফ (নেদারল্যান্ডস),
১৯৭৮ সালেঃ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্টিনা),
১৯৮২ সালেঃ পাওলো রোসি (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ মারাদোনা (আর্জেন্টিনা),
১৯৯০ সালেঃ সালভাতোর চিলাসি (ইতালি),
১৯৯৪ সালেঃ রোমারিও (ব্রাজিল),
১৯৯৮ সালেঃ রোনাল্ডো (ব্রাজিল),
২০০২ সালেঃ অলিভার কান (জার্মানি),
২০০৬ সালেঃ জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স),
২০১০ সালেঃ দিয়েগো ফোরলান (উরুগুয়ে)৷
গোল্ডেন বুট:
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার গোল্ডেন বুট
১৯৩০ সালেঃ গুইলেরমো স্তাবিল (আর্জেন্টিনা),
১৯৩৪ সালেঃ অলড্রিচ নেজেদলি (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৩৮ সালেঃ লিওনিদাস দ্যসিলভা (ব্রাজিল),
১৯৫০ সালেঃ আদেমির (ব্রাজিল),
১৯৫৪ সালেঃ স্যান্দর কোসিস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃ জাস্ট ফন্টেইন (ফ্রান্স),
১৯৬২ সালেঃ ফ্লোরিয়ান অ্যালবার্ট (হাঙ্গেরি), ভ্যালেন্টাই ইভানভ
(সোভিয়েত ইউনিয়ন), গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল), ভাভা (ব্রাজিল), দ্রাজান
জেরকোভিচ (যুগস্লোভাকিয়া), লিওনেল স্যাঞ্চেজ (চিলি),
১৯৬৬ সালেঃ ইউসেবিও (পর্তুগাল),
১৯৭০ সালেঃ জার্ড মুলার (পশ্চিম জার্মানি),
১৯৭৪ সালেঃগ্রেজেগোরজ লাতো (পোল্যান্ড),
১৯৭৮ সালেঃ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্তিনা),
১৯৮২ সালেঃপাওলো রোসি (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ গ্যারি লিনেকার (ইংল্যান্ড),
১৯৯০ সালেঃ সালভাতোরচিলাসি (ইতালি),
১৯৯৪ সালেঃ ওলেগ সালোঙ্কো (রাশিয়া) ও রিস্তো স্তোয়কোভ (বুলগেরিয়া),
১৯৯৮ সালেঃ দাভর সুকের (ক্রোয়েশিয়া),
২০০২ সালেঃ রোনাল্ডো (ব্রাজিল),
২০০৬ সালেঃ মিরোস্লাভ ক্লোজে (জার্মানি),
২০১০ সালেঃ থমাস মুলার (জার্মানি)৷
গোল্ডেন গ্লাভস:
বিশ্বকাপের সেরাগোলরক্ষক পুরস্কার ‘গোল্ডেন গ্লাভস’ পাওয়ার দাবিদার
১৯৩০ সালেঃ এনরিক বালেস্তোরেস (উরুগুয়ে),
১৯৩৪ সালেঃ রিকার্ডো জামোরা(স্পেন),
১৯৩৮ সালেঃ ফ্রান্তিসেক প্লানিকা (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৫০ সালেঃ রক মাসপোলি (উরুগুয়ে),
১৯৫৪ সালেঃ গুয়েলা গ্রসিকস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃ হ্যারি গ্রেগ (ইংল্যান্ড),
১৯৬২ সালেঃ ভিলিয়াম শ্রোভ (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৬৬ সালেঃ গর্ডন ব্যাঙ্কস (ইংল্যান্ড),
১৯৭০ সালেঃ লারিসলাওমাজুরকিউইজ (উরুগুয়ে),
১৯৭৪ সালেঃ সেপ মেইয়ার (জার্মানি),
১৯৭৮ সালেঃ উবালডো ফিলোল (আর্জেন্টিনা),
১৯৮২ সালেঃ ডিনো জোফ (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ জিন-মারি ফাফ (বেলজিয়াম),
১৯৯০ সালেঃ সার্জিও গোয়কোচে (আর্জেন্টিনা),
১৯৯৪ সালেঃ মাইকেল রিউদ’হোম (বেলজিয়াম),
১৯৯৮ সালেঃ ফ্যাবিয়েন বার্থেজ (ফ্রান্স),
২০০২ সালেঃ অলিভার কান (জার্মানি),
২০০৬ সালেঃবুঁফোন (ইতালি),
২০১০ সালেঃ ইকার ক্যাসিয়াস (স্পেন)৷
No comments:
Post a Comment