ভ্লাদিমির পুতিনের জীবনযাপনের ৯টি অজানা তথ্য জেনে নিন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জীবনযাপন সম্বন্ধে আমাদের
খুব
কমই
জানা
আছে।
সম্প্রতি নিউজউইক সাময়িকী তাঁর
জীবনযাপন ও
ব্যক্তিগত জীবনের
নানা
বিষয়
তুলে
ধরেছে।
এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি
জানিয়েছে বিজনেস
ইনসাইডার।
এ
জীবনযাপনের কাহিনী
লিপিবদ্ধ করার
জন্য
তিন
বছর
সময়
ব্যয়
করেছেন
বেন
জুদাহ।
এ
সময়
তিনি
পুতিনের ঘনিষ্ঠ
ব্যক্তিদের ইন্টারভিউ নেন।
১. সকালের অভ্যাস
পুুতিন
দেরিতে
ঘুম
থেকে
ওঠেন
এবং
প্রায়
দুপুরের দিকে
তাঁর
দিনের
প্রথম
খাবার
খান।
নাস্তায় তাঁর
‘কটেজ
চিজ’
নামে
পনির
থাকে।
এ
ছাড়া
তিনি
কোয়েলের ডিম
ও
ফলের
রস
পছন্দ
করেন।
২. রাশিয়ার বহু চিন্তাভাবনা তিনি সুইমিং পুলেই করেন
সকালে
নাস্তার পর
পুতিন
সুইমিং
পুলে
নামেন
সাঁতার
কাটার
জন্য।
এ
সময়
তিনি
সাঁতার
কাটার
চশমা
পরে
নেন
এবং
ক্রলিং
স্টাইলে সাঁতার
কাটেন।
৩. দৈনন্দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে তিনি সচেতন
সাঁতারের পর
জিমে
তিনি
কিছুটা
সময়
দেন।
এরপর
গরম
ও
ঠাণ্ডা
পানিতে
গোসল
করেন।
৪. তিনি ইন্টারনেট পছন্দ করেন না
পুতিন ইন্টারনেট পছন্দ করেন না আর তাঁর অফিসে টেলিভিশনও নেই। যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি খুবই নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। এর অন্যতম হলো কাগজ ও সোভিয়েত যুগের ল্যান্ড টেলিফোন লাইন। তিনি খুব কমই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। কারণ হিসেবে জানা যায় স্ক্রিনের ভেতর স্ক্রিন ও মেসেজের ভেতর বারগুলো তাঁর কাছে বেমানান লাগে।
৫. নিরাপত্তার ব্যাপারে তিনি খুবই সতর্ক
বিদেশ ভ্রমণের সময় নিরাপত্তার খাতিরে তার সঙ্গে থাকে রাশিয়ান বাবুর্চি, পরিচ্ছন্নকর্মী ও ওয়েটার। হোটেলে থাকার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন হোটেলের সব কাগজ ও প্রসাধনী দ্রব্য সরিয়ে ফেলে সেখানে ক্রেমলিনের অনুমোদিত সামগ্রী রেখে দেয়। আর ক্রেমলিনের অনুমোদন ছাড়া তিনি কোনো বিদেশি খাবার খান না।
৬. ক্রেমলিনে সময় দেওয়া তিনি পছন্দ করেন না
পুতিন মস্কোর বাইরের একটি স্থানে বাস করেন। এর কারণ হিসেবে জানা যায় তিনি যানজট, দূষণ ও মানুষের ভিড় অপছন্দ করেন। তিনি তাঁর সরকারি দপ্তর ক্রেমলিনে যেতেও পছন্দ করেন না।
৭. ঘনিষ্ঠ কর্মীরা তাকে যেভাবে ডাকে
পুতিনের নিজস্ব কর্মীরা তাকে ‘জার’ নামে ডাকে। ঘনিষ্ঠরা ডাকে বস।
৮. তার ব্যক্তিগত জীবন সীমিত
পুতিনের মা-বাবা মারা গেছেন। স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তাঁর দুই মেয়ে থাকলেও তাঁরা রাশিয়ায় থাকেন না। ফলে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সীমিত। গুজব রয়েছে তাঁর কাছে প্রতি রাতে নারী মডেল, ফটোগ্রাফার ও জিনম্যাস্টরা আসেন। কিন্তু এর বাস্তব ভিত্তি পাওয়া যায়নি। বাস্তবে একটি কালো ল্যাব্রাডার কুকুরই পুতিনের সঙ্গী।
৯. নিজেকে কঠোর পরিশ্রমী দাবি করেন তিনি
পুতিনের জীবন সাধারণ। কিন্তু তিনি নিজেকে একজন কঠোর পরিশ্রমী ব্যক্তি বলেই দাবি করেন। রাশিয়ায় স্ট্যালিনের পর নিজেকে তিনি সবচেয়ে পরিশ্রমী নেতা বলে দাবি করেন।
এ জীবনযাপনের কাহিনী লিপিবদ্ধ করার জন্য তিন বছর সময় ব্যয় করেছেন বেন জুদাহ। এ সময় তিনি পুতিনের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের ইন্টারভিউ নেন।
১. সকালের অভ্যাস
পুুতিন দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন এবং প্রায় দুপুরের দিকে তাঁর দিনের প্রথম খাবার খান। নাস্তায় তাঁর ‘কটেজ চিজ’ নামে পনির থাকে। এ ছাড়া তিনি কোয়েলের ডিম ও ফলের রস পছন্দ করেন।
২. রাশিয়ার বহু চিন্তাভাবনা তিনি সুইমিং পুলেই করেন
সকালে নাস্তার পর পুতিন সুইমিং পুলে নামেন সাঁতার কাটার জন্য। এ সময় তিনি সাঁতার কাটার চশমা পরে নেন এবং ক্রলিং স্টাইলে সাঁতার কাটেন।
৩. দৈনন্দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে তিনি সচেতন
সাঁতারের পর জিমে তিনি কিছুটা সময় দেন। এরপর গরম ও ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জীবনযাপন সম্বন্ধে আমাদের খুব কমই জানা আছে। সম্প্রতি নিউজউইক সাময়িকী তাঁর জীবনযাপন ও ব্যক্তিগত জীবনের নানা বিষয় তুলে ধরেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
এ জীবনযাপনের কাহিনী লিপিবদ্ধ করার জন্য তিন বছর সময় ব্যয় করেছেন বেন জুদাহ। এ সময় তিনি পুতিনের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের ইন্টারভিউ নেন।
১. সকালের অভ্যাস
পুুতিন দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন এবং প্রায় দুপুরের দিকে তাঁর দিনের প্রথম খাবার খান। নাস্তায় তাঁর ‘কটেজ চিজ’ নামে পনির থাকে। এ ছাড়া তিনি কোয়েলের ডিম ও ফলের রস পছন্দ করেন।
২. রাশিয়ার বহু চিন্তাভাবনা তিনি সুইমিং পুলেই করেন
সকালে নাস্তার পর পুতিন সুইমিং পুলে নামেন সাঁতার কাটার জন্য। এ সময় তিনি সাঁতার কাটার চশমা পরে নেন এবং ক্রলিং স্টাইলে সাঁতার কাটেন।
৩. দৈনন্দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে তিনি সচেতন
সাঁতারের পর জিমে তিনি কিছুটা সময় দেন। এরপর গরম ও ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করেন।
৪. তিনি ইন্টারনেট পছন্দ করেন না
পুতিন ইন্টারনেট পছন্দ করেন না আর তাঁর অফিসে টেলিভিশনও নেই। যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি খুবই নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। এর অন্যতম হলো কাগজ ও সোভিয়েত যুগের ল্যান্ড টেলিফোন লাইন। তিনি খুব কমই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। কারণ হিসেবে জানা যায় স্ক্রিনের ভেতর স্ক্রিন ও মেসেজের ভেতর বারগুলো তাঁর কাছে বেমানান লাগে।
৫. নিরাপত্তার ব্যাপারে তিনি খুবই সতর্ক
বিদেশ ভ্রমণের সময় নিরাপত্তার খাতিরে তার সঙ্গে থাকে রাশিয়ান বাবুর্চি, পরিচ্ছন্নকর্মী ও ওয়েটার। হোটেলে থাকার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন হোটেলের সব কাগজ ও প্রসাধনী দ্রব্য সরিয়ে ফেলে সেখানে ক্রেমলিনের অনুমোদিত সামগ্রী রেখে দেয়। আর ক্রেমলিনের অনুমোদন ছাড়া তিনি কোনো বিদেশি খাবার খান না।
৬. ক্রেমলিনে সময় দেওয়া তিনি পছন্দ করেন না
পুতিন মস্কোর বাইরের একটি স্থানে বাস করেন। এর কারণ হিসেবে জানা যায় তিনি যানজট, দূষণ ও মানুষের ভিড় অপছন্দ করেন। তিনি তাঁর সরকারি দপ্তর ক্রেমলিনে যেতেও পছন্দ করেন না।
৭. ঘনিষ্ঠ কর্মীরা তাকে যেভাবে ডাকে
পুতিনের নিজস্ব কর্মীরা তাকে ‘জার’ নামে ডাকে। ঘনিষ্ঠরা ডাকে বস।
৮. তার ব্যক্তিগত জীবন সীমিত
পুতিনের মা-বাবা মারা গেছেন। স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তাঁর দুই মেয়ে থাকলেও তাঁরা রাশিয়ায় থাকেন না। ফলে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সীমিত। গুজব রয়েছে তাঁর কাছে প্রতি রাতে নারী মডেল, ফটোগ্রাফার ও জিনম্যাস্টরা আসেন। কিন্তু এর বাস্তব ভিত্তি পাওয়া যায়নি। বাস্তবে একটি কালো ল্যাব্রাডার কুকুরই পুতিনের সঙ্গী।
৯. নিজেকে কঠোর পরিশ্রমী দাবি করেন তিনি
পুতিনের জীবন সাধারণ। কিন্তু তিনি নিজেকে একজন কঠোর পরিশ্রমী ব্যক্তি বলেই দাবি করেন। রাশিয়ায় স্ট্যালিনের পর নিজেকে তিনি সবচেয়ে পরিশ্রমী নেতা বলে দাবি করেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/07/24/110696#sthash.0Rq1vacS.dpuf
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জীবনযাপন সম্বন্ধে আমাদের খুব কমই জানা আছে। সম্প্রতি নিউজউইক সাময়িকী তাঁর জীবনযাপন ও ব্যক্তিগত জীবনের নানা বিষয় তুলে ধরেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
এ জীবনযাপনের কাহিনী লিপিবদ্ধ করার জন্য তিন বছর সময় ব্যয় করেছেন বেন জুদাহ। এ সময় তিনি পুতিনের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের ইন্টারভিউ নেন।
১. সকালের অভ্যাস
পুুতিন দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন এবং প্রায় দুপুরের দিকে তাঁর দিনের প্রথম খাবার খান। নাস্তায় তাঁর ‘কটেজ চিজ’ নামে পনির থাকে। এ ছাড়া তিনি কোয়েলের ডিম ও ফলের রস পছন্দ করেন।
২. রাশিয়ার বহু চিন্তাভাবনা তিনি সুইমিং পুলেই করেন
সকালে নাস্তার পর পুতিন সুইমিং পুলে নামেন সাঁতার কাটার জন্য। এ সময় তিনি সাঁতার কাটার চশমা পরে নেন এবং ক্রলিং স্টাইলে সাঁতার কাটেন।
৩. দৈনন্দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে তিনি সচেতন
সাঁতারের পর জিমে তিনি কিছুটা সময় দেন। এরপর গরম ও ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করেন।
৪. তিনি ইন্টারনেট পছন্দ করেন না
পুতিন ইন্টারনেট পছন্দ করেন না আর তাঁর অফিসে টেলিভিশনও নেই। যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি খুবই নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। এর অন্যতম হলো কাগজ ও সোভিয়েত যুগের ল্যান্ড টেলিফোন লাইন। তিনি খুব কমই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। কারণ হিসেবে জানা যায় স্ক্রিনের ভেতর স্ক্রিন ও মেসেজের ভেতর বারগুলো তাঁর কাছে বেমানান লাগে।
৫. নিরাপত্তার ব্যাপারে তিনি খুবই সতর্ক
বিদেশ ভ্রমণের সময় নিরাপত্তার খাতিরে তার সঙ্গে থাকে রাশিয়ান বাবুর্চি, পরিচ্ছন্নকর্মী ও ওয়েটার। হোটেলে থাকার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন হোটেলের সব কাগজ ও প্রসাধনী দ্রব্য সরিয়ে ফেলে সেখানে ক্রেমলিনের অনুমোদিত সামগ্রী রেখে দেয়। আর ক্রেমলিনের অনুমোদন ছাড়া তিনি কোনো বিদেশি খাবার খান না।
৬. ক্রেমলিনে সময় দেওয়া তিনি পছন্দ করেন না
পুতিন মস্কোর বাইরের একটি স্থানে বাস করেন। এর কারণ হিসেবে জানা যায় তিনি যানজট, দূষণ ও মানুষের ভিড় অপছন্দ করেন। তিনি তাঁর সরকারি দপ্তর ক্রেমলিনে যেতেও পছন্দ করেন না।
৭. ঘনিষ্ঠ কর্মীরা তাকে যেভাবে ডাকে
পুতিনের নিজস্ব কর্মীরা তাকে ‘জার’ নামে ডাকে। ঘনিষ্ঠরা ডাকে বস।
৮. তার ব্যক্তিগত জীবন সীমিত
পুতিনের মা-বাবা মারা গেছেন। স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তাঁর দুই মেয়ে থাকলেও তাঁরা রাশিয়ায় থাকেন না। ফলে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সীমিত। গুজব রয়েছে তাঁর কাছে প্রতি রাতে নারী মডেল, ফটোগ্রাফার ও জিনম্যাস্টরা আসেন। কিন্তু এর বাস্তব ভিত্তি পাওয়া যায়নি। বাস্তবে একটি কালো ল্যাব্রাডার কুকুরই পুতিনের সঙ্গী।
৯. নিজেকে কঠোর পরিশ্রমী দাবি করেন তিনি
পুতিনের জীবন সাধারণ। কিন্তু তিনি নিজেকে একজন কঠোর পরিশ্রমী ব্যক্তি বলেই দাবি করেন। রাশিয়ায় স্ট্যালিনের পর নিজেকে তিনি সবচেয়ে পরিশ্রমী নেতা বলে দাবি করেন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/07/24/110696#sthash.0Rq1vacS.dpuf
No comments:
Post a Comment