ঘর সাজানোয় যে সাধারণ ৭টি ভুল এড়িয়ে চলবেন
ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে খুব সাদারণ কিছু ভুল
করেন অনেকে। আপাতদৃষ্টিতে তা বোধগম্য হয় না। ঘরের সাজ সেই ঘরের মানুষটির
ব্যক্তিত্ব ও রুচির পরিচয় বহন করে। যদিও সাজানোর কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই,
তবুও ভুলের বিষয়টি খুঁজে বের করা যায়। এখানে দেখে নিন ঘর সাজানোর ৭টি
সাধারণ ভুল।
১. সোফার ওপরের দেয়ালে বিশাল আকারের ছবি :
বিশেষ করে শয়নকক্ষে কোনো সোফা রাখলে তার পিছের দেয়ালে ছবি পছন্দের ক্ষেত্রে একটি সাধারণ ভুল করা হয়। সোফার আকারের অর্ধেক পর্যন্ত জায়গা নিয়ে ছবি দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে অনেকেই বিষয়টি জানেন না।
বিশেষ করে শয়নকক্ষে কোনো সোফা রাখলে তার পিছের দেয়ালে ছবি পছন্দের ক্ষেত্রে একটি সাধারণ ভুল করা হয়। সোফার আকারের অর্ধেক পর্যন্ত জায়গা নিয়ে ছবি দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে অনেকেই বিষয়টি জানেন না।
২. ছোট কক্ষের গাঢ় রং :
গাঢ় রং অনেক রুমের জন্যেই সুন্দর। কিন্তু ছোট আকারের কক্ষের জন্য মোটেও ভালো নয়। বরং ছোট আকারের রুমকে কিছুটা বড় দেখাতে হালকা রং ব্যবহার করা উচিত। এতে রুমটি খোলামেলাও মনে হবে।
গাঢ় রং অনেক রুমের জন্যেই সুন্দর। কিন্তু ছোট আকারের কক্ষের জন্য মোটেও ভালো নয়। বরং ছোট আকারের রুমকে কিছুটা বড় দেখাতে হালকা রং ব্যবহার করা উচিত। এতে রুমটি খোলামেলাও মনে হবে।
৩. এলোমেলো অবস্থা না গোছানো :
খুব সুন্দরভাবে সাজনো ঘরের পুরো সৌন্দর্যটাকে ঢেকে দিতে পারে এর অগোছালো অবস্থা। জিনিসপত্র এখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা বা অতিরিক্ত জিনিস রেখে দিলে সুন্দর কক্ষটিও বিদঘুটে দেখাবে।
খুব সুন্দরভাবে সাজনো ঘরের পুরো সৌন্দর্যটাকে ঢেকে দিতে পারে এর অগোছালো অবস্থা। জিনিসপত্র এখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা বা অতিরিক্ত জিনিস রেখে দিলে সুন্দর কক্ষটিও বিদঘুটে দেখাবে।
৪. আসবাব গোছানো :
ভুলভাবে আসবাব গুছিয়ে রাখলে একটি রুম বাজে দেখাবে। আপনার কক্ষে মেহমান এসে কোথায় কীভাবে বসে কথা বলতে পছন্দ করবেন তা চিন্তা করে বের করুন। যদি না পারেন, সে ক্ষেত্রে বাসা-বাড়ি গোছানোর পরামর্শ দেয় এমন ম্যাগাজিন দেখুন বা অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করুন।
ভুলভাবে আসবাব গুছিয়ে রাখলে একটি রুম বাজে দেখাবে। আপনার কক্ষে মেহমান এসে কোথায় কীভাবে বসে কথা বলতে পছন্দ করবেন তা চিন্তা করে বের করুন। যদি না পারেন, সে ক্ষেত্রে বাসা-বাড়ি গোছানোর পরামর্শ দেয় এমন ম্যাগাজিন দেখুন বা অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করুন।
৫. কক্ষে কে থাকবেন তা বিবেচনায় না রাখা :
যে কক্ষটি সাজাবেন সেখানে কে থাকবেন তা বুঝে সাজাতে হবে। যে শিশুটি সবকিছু নোংরা করে ফেলবে তার কক্ষে নিশ্চয়ই শুভ্র সাদা সোফা দেওয়ার চিন্তা করবেন না। তাই রুচির সঙ্গে বাস্তবতার খাপ খাওয়াতে হবে। যে ঘরে যে মানুষটি বাস করবেন তার সঙ্গে মানানসই করে সাজাতে হবে।
যে কক্ষটি সাজাবেন সেখানে কে থাকবেন তা বুঝে সাজাতে হবে। যে শিশুটি সবকিছু নোংরা করে ফেলবে তার কক্ষে নিশ্চয়ই শুভ্র সাদা সোফা দেওয়ার চিন্তা করবেন না। তাই রুচির সঙ্গে বাস্তবতার খাপ খাওয়াতে হবে। যে ঘরে যে মানুষটি বাস করবেন তার সঙ্গে মানানসই করে সাজাতে হবে।
৬. ল্যাম্প না কেনা :
সুন্দর একটি ঘরে সৌন্দর্যের অভাব সৃষ্টি করতে পারে একটি ল্যাম্প। এই জিনিসটি বেডরুম বা ড্রয়িং রুম- সব কক্ষের জন্যেই দারুণ মানানসই। সিলিং থেকে ঝোলানো সুন্দর সুন্দর বাতির চেয়েও অনেক বেশি সুন্দর একটি টেবিল ল্যাম্প। তাই রুচিশীল দেখে একটি বা দুইটি টেবিল ল্যাম্প রাখুন।
সুন্দর একটি ঘরে সৌন্দর্যের অভাব সৃষ্টি করতে পারে একটি ল্যাম্প। এই জিনিসটি বেডরুম বা ড্রয়িং রুম- সব কক্ষের জন্যেই দারুণ মানানসই। সিলিং থেকে ঝোলানো সুন্দর সুন্দর বাতির চেয়েও অনেক বেশি সুন্দর একটি টেবিল ল্যাম্প। তাই রুচিশীল দেখে একটি বা দুইটি টেবিল ল্যাম্প রাখুন।
৭. পছন্দনীয় কিছু রাখতে ভয় পাওয়া :
সবার শেষে এ বিষয়টি ঘরের সৌন্দর্যকে আপনার নিজের কাছে নষ্ট করে দিতে পারে। অতি পছন্দনীয় একটি জিনিস ঘরে রাখা ঠিক হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তা করবেন না। সেটি কিনে মানানসই একটি স্থানে রাখুন। এটি ছাড়া আপনি যতই ঘর সাজান, তাতে তৃপ্তি পাবেন না।
সবার শেষে এ বিষয়টি ঘরের সৌন্দর্যকে আপনার নিজের কাছে নষ্ট করে দিতে পারে। অতি পছন্দনীয় একটি জিনিস ঘরে রাখা ঠিক হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তা করবেন না। সেটি কিনে মানানসই একটি স্থানে রাখুন। এটি ছাড়া আপনি যতই ঘর সাজান, তাতে তৃপ্তি পাবেন না।
No comments:
Post a Comment