Tuesday 22 July 2014

১২ বছর বয়সেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক

১২ বছর বয়সেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক
১২ বছর বয়সেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক
১২ বছর বয়সেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক

১২ বছর বয়সেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক






১২ বছরেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক সিন স্টুয়ার্ট। তার গার্ল ফ্রেন্ড তথা সদ্যোজাত ছেলের মায়ের নাম এম্মা। এম্মার বয়স ১৬ বছর। ১৬ বছরে মা হওয়ার নজির বিশ্বে ভুরি ভুরি। এর মধ্যেও নতুনত্বও কিছু নেই। কিন্তু ১২ বছর বয়সে বাবা হওয়া বিরলতম নজির। চিকিৎসাবিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এই ঘটনা। চিকিৎসকরা এখন স্টুয়ার্টের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। কারণ ১২ বছরের বালকের স্পার্মের ম্যাচিওরিটি লেভেল পেনিট্রেশন পাওয়ার সেই পর্যায়ে কখন ওই থাকে না যে একজন শিশু (কিশোরও নয়) হঠাৎ বাবা হতে পারে
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিল বয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মার বয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতী হয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তি জানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনের গ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেই তাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেই বেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকার বাসিন্দা। রিজেলে গ্রামে মার্গারেট বুফর্ট স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্ব তারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক বন্ধুদের সাহায্য পেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতে জানিয়েছে, "আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।" এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতাম আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। তো আমাকে বলেছিল আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট।

১২ বছরেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক সিন স্টুয়ার্ট। তার গার্ল ফ্রেন্ড তথা সদ্যোজাত ছেলের মায়ের নাম এম্মা। এম্মার বয়স ১৬ বছর। ১৬ বছরে মা হওয়ার নজির বিশ্বে ভুরি ভুরি। এর মধ্যেও নতুনত্বও কিছু নেই। কিন্তু ১২ বছর বয়সে বাবা হওয়া বিরলতম নজির। চিকিৎসাবিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এই ঘটনা। চিকিৎসকরা এখন স্টুয়ার্টের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। কারণ ১২ বছরের বালকের স্পার্মের ম্যাচিওরিটি লেভেল ও পেনিট্রেশন পাওয়ার সেই পর্যায়ে কখন ওই থাকে না যে একজন শিশু (কিশোরও নয়) হঠাৎ বাবা হতে পারে।
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিল বয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মার বয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতী হয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তি জানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনের গ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেই তাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেই বেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকার বাসিন্দা। রিজেলে গ্রামে মার্গারেট বুফর্ট স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা ও মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্ব তারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক ও বন্ধুদের সাহায্য পেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতে জানিয়েছে, "আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। ও আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।" এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতাম ও আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। ও খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। ও তো আমাকে বলেছিল ও আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না ও আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2014/07/22/109978#sthash.mDbtBXCz.dpuf

১২ বছরেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক সিন স্টুয়ার্ট। তার গার্ল ফ্রেন্ড তথা সদ্যোজাত ছেলের মায়ের নাম এম্মা। এম্মার বয়স ১৬ বছর। ১৬ বছরে মা হওয়ার নজির বিশ্বে ভুরি ভুরি। এর মধ্যেও নতুনত্বও কিছু নেই। কিন্তু ১২ বছর বয়সে বাবা হওয়া বিরলতম নজির। চিকিৎসাবিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এই ঘটনা। চিকিৎসকরা এখন স্টুয়ার্টের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। কারণ ১২ বছরের বালকের স্পার্মের ম্যাচিওরিটি লেভেল ও পেনিট্রেশন পাওয়ার সেই পর্যায়ে কখন ওই থাকে না যে একজন শিশু (কিশোরও নয়) হঠাৎ বাবা হতে পারে।
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিল বয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মার বয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতী হয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তি জানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনের গ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেই তাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেই বেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকার বাসিন্দা। রিজেলে গ্রামে মার্গারেট বুফর্ট স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা ও মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্ব তারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক ও বন্ধুদের সাহায্য পেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতে জানিয়েছে, "আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। ও আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।" এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতাম ও আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। ও খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। ও তো আমাকে বলেছিল ও আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না ও আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2014/07/22/109978#sthash.mDbtBXCz.dpuf
অ-অ+

১২ বছরেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক সিন স্টুয়ার্ট। তার গার্ল ফ্রেন্ড তথা সদ্যোজাত ছেলের মায়ের নাম এম্মা। এম্মার বয়স ১৬ বছর। ১৬ বছরে মা হওয়ার নজির বিশ্বে ভুরি ভুরি। এর মধ্যেও নতুনত্বও কিছু নেই। কিন্তু ১২ বছর বয়সে বাবা হওয়া বিরলতম নজির। চিকিৎসাবিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এই ঘটনা। চিকিৎসকরা এখন স্টুয়ার্টের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। কারণ ১২ বছরের বালকের স্পার্মের ম্যাচিওরিটি লেভেল ও পেনিট্রেশন পাওয়ার সেই পর্যায়ে কখন ওই থাকে না যে একজন শিশু (কিশোরও নয়) হঠাৎ বাবা হতে পারে।
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিল বয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মার বয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতী হয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তি জানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনের গ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেই তাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেই বেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকার বাসিন্দা। রিজেলে গ্রামে মার্গারেট বুফর্ট স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা ও মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্ব তারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক ও বন্ধুদের সাহায্য পেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতে জানিয়েছে, "আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। ও আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।" এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতাম ও আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। ও খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। ও তো আমাকে বলেছিল ও আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না ও আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2014/07/22/109978#sthash.mDbtBXCz.dpuf

No comments:

Post a Comment