আদালতে প্রমাণ হয়েছে জিয়া ছিলেন ঠাণ্ডা মাথার খুনি
স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণ হয়েছে জিয়াউর রহমান ছিলেন ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (আইডিইবি) মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ।
স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণ হয়েছে জিয়াউর রহমান ছিলেন ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (আইডিইবি) মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ।
স্বাধীনতার
৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণ হয়েছে জিয়াউর রহমান ছিলেন ঠাণ্ডা
মাথার খুনি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ সোমবার
দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (আইডিইবি)
মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য
করেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/Politics/2014/07/21/109499#sthash.a0YQqWgO.TGX1M6kN.dpuf
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/Politics/2014/07/21/109499#sthash.a0YQqWgO.TGX1M6kN.dpuf
স্বাধীনতার
৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণ হয়েছে জিয়াউর রহমান ছিলেন ঠাণ্ডা
মাথার খুনি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ সোমবার
দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (আইডিইবি)
মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য
করেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/Politics/2014/07/21/109499#sthash.a0YQqWgO.TGX1M6kN.dpuf
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) আয়োজিত ৩৮তম কর্নেল তাহের দিবস উপলক্ষে ৭৬ এর ক্ষুদিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ৩৮ বছর আগে কর্নেল তাহেরকে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এ জন্য সামররিক আদালতও স্থাপন করা হয়। সে সময় তাহের বলেছিল আমার ফাঁসি দেওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়, দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে, তাহলে ফাঁসিতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে উচ্চ আদালতে এটি প্রমাণ হয়েছে যে কর্নেল তাহের হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। জিয়াউর রহমানকে আদালত এ জন্য ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তাহের দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরিয়ে আনাতে সিপাহী-জনতার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ ছিল সেটি। দেশ যখন অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছিল তখন তাহের সিপাহী জনমত গড়ে তোলেন।
এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুতফা তাহের, ছোট ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, কেন্দ্রীয় কার্যরক কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দীন খান বাদল প্রমুখ। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/Politics/2014/07/21/109499#sthash.a0YQqWgO.TGX1M6kN.dpuf
No comments:
Post a Comment