বিমানে উঠে বিমানের যাত্রীদের সাথে কুশল বিনিময় করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন সহজ-সরল একজন রাজনীতিবিদ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্টের রানওয়ে ছাড়ে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টায়। সহজ ও নির্বিঘ্ন উড়াল। ককপিট থেকে যখন সিটবেল্ট খুলে ফেলার ঘোষণা এলো তখন যাত্রীরা একটু নড়েচড়ে বসতে শুরু করেছেন। আর তখনই বিজনেস ক্লাস থেকে ইকোনমি ক্লাসে ঢুকলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুরো উড়োজাহাজটি যেন মুহূর্তে হয়ে উঠলো একটি খুদে বাংলাদেশ; যার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাম দিকের রো দিয়ে এগিয়ে গেলেন সামনের দিকে।
সফরসঙ্গীরা ছাড়া আর কারো নিশ্চয়ই জানা ছিলো না এই ফ্লাইটেই রয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। হঠাৎই সামনে অতি কাছে তাকে পেয়ে হকচকিয়ে গেলেন অনেকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বভাবসুলভ হাসিমাখা মুখে তাদের কাছে গেলেন।
শিশুরা একটু বেশিই স্মার্ট। দ্রুত মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলতে চাইলো। আশেপাশে আরও শিশুরা ছুটে এলো ছবিতে অংশ নিতে। এভাবে এগিয়ে যেতে বিশালাকায় প্লেনের একটু পরপরই থামলেন। দুই দিকে বসে থাকা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে আবার এগিয়ে গেলেন। শেষ দিকটায় পৌঁছে ডানের রো ধরে আবার এগিয়ে এলেন সামনের দিকে। একটু পরপরই চলছিলো ফটো সেশন। শিশুদের উৎসাহই যেনো বেশি। তারা নানা ভঙিমায় ছবি তুলছিলো।
No comments:
Post a Comment